Type Here to Get Search Results !

SOME IMPORTANT EVENTS IN HISTORY

ইতিহাসে ঘটে  যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী


১৭০৭ খ্রিস্টাব্দে মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেব -এর মৃত্যু হয় ।

ঔরঙ্গজেব -এর মৃত্যু হয় দাক্ষিণাত্যের আহম্মদ নগরে । তাঁর পরবর্তী মুঘল সম্রাট ছিলেন – প্রথম বাহাদুর শাহ ।

১৭৩৯ খ্রিস্টাব্দে নাদির শাহ ভারত আক্রমণ করেন । তখন মহম্মদ শাহ ছিলেন মুঘল সম্রাট।

পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ হয় ১৭৬১ খ্রিস্টাব্দে আহম্মদ শাহ আবদালির সাঙ্গে মারাঠাদের ।

পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধে মারাঠা বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন – সদাশিব রাও । ঐ সময় পেশোয়া ছিলেন বালাজী বাজীরাও ।

শেষ মুঘল সম্রাট ছিলেন – দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ । ১৮৬২ খ্রিস্টাব্দে তাঁর মৃত্যু হয় ।

নবাব মুর্শিদকুলি খাঁ -এর আমলে মুর্শিদাবাদ বাংলার রাজধানী হয় । এর পূর্বে বাংলার রাজধানী ছিল – ঢাকা ।

১৭২৪ খ্রিস্টাব্দে নিজাম – উল – মুলক আসফজাহ হায়দ্রাবাদ রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন ।

১৭১৭ খ্রিস্টাব্দে নবাব মুর্শিদকুলি খাঁ বাংলার প্রথম স্বাধীন নবাব হিসাবে পরিচিত লাভ করেন ।

১৬১৫ খ্রিস্টাব্দে মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের আমলে ব্রিটিশ দূত স্যার টমাস রো ভারতে এসেছিলেন ।

পর্তুগিজ নাবিক ভাস্কো – দা – গামা ১৪৯৮ খ্রিস্টাব্দে ইউরোপ থেকে ভারতে আসার জলপথ আবিষ্কার করেন ।

রানী এলিজাবেথের কাছ থেকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ১৬০০ খ্রিস্টাব্দে প্রাচ্য দেশের সঙ্গে একচেটিয়া ব্যবসা বাণিজ্য করার জন্য সনদ লাভ করেন ।

মুঘল সম্রাট ফারুকশিয়রের কাছ থেকে ১৭১৭ খ্রিস্টাব্দে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলায় বিনা শুল্কে ব্যবসা বাণিজ্য করার ফরমান লাভ করেন ।

জব চার্নক ১৬৯০ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গদেশে প্রথম কলকাতায় বাণিজ্য কুঠী স্থাপন করেন ।

বাংলায় বিনা শুল্কে ব্যবসা বাণিজ্য করার ছাড়পত্রই হল ‘দস্তক’ ।

ভারতবর্ষে ফরাসীদের প্রধান ঘাঁটি ছিল – পণ্ডিচেরীতে । এই ঘাঁটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন – ফরাসী গভর্ণর জোসেফ ফ্রাঁসোয়া মার্টিন ।

ইংরেজ ও ফরাসীরা ১৭৬০ খ্রিস্টাব্দে বন্দিবাসের যুদ্ধে পরস্পর পরস্পরের সন্মুখীন হয় ।

১৭৪০ খ্রিস্টাব্দে নবাব সরফরাজ খাঁ -এর পতন ঘটিয়ে আলিবর্দী খাঁ বাংলার মসনদে বসেন ।

নবাব আলীবর্দী খাঁ -এর পর ১৭৫৬ খ্রিস্টাব্দে বাংলার নবাব হন সিরাজ – উদ্ – দৌল্লা ।

আলিনগরের সন্ধি ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দে ৪ ঠা ফেব্রুয়ারি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এবং সিরাজ – উদ – দৌল্লার মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় ।

বিদর বা বিদারার যুদ্ধ ওলন্দাজ ও ইংরেজদের মধ্যে সংঘটিত হয় ১৭৫৯ খ্রিস্টাব্দে ।

বাংলার নবাব হওয়ার জন্য মীরকাশিম বাংলার বর্ধমান, মেদিনীপুর এবং চট্টগ্রামের জমিদারী ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কে প্রদান করেছিলেন । ১৭৬০ খ্রিস্টাব্দে তিনি বাংলার নবাব হন ।

বক্সারের যুদ্ধ ১৭৬৪ খ্রিস্টাব্দে সংঘটিত হয় বাংলার নবাব মীরকাশিম, অযোধ্যার নবাব সুজা – উদ – দৌল্লা ও দিল্লীর সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলমের সন্মিলিত বাহিনীর সঙ্গে ব্রিটিশ বাহিনীর ।

১৭৬৫ খ্রিস্টাব্দে দিল্লীর সম্রাট শাহ আলমের কাছে থেকে বিট্রিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ‘দেওয়ানি’ লাভ করেন ।

দেওয়ানি লাভের সময় ইংরেজ গভর্নর ছিলেন – লর্ড ক্লাইভ এবং বাংলার নবাব ছিলেন – নজম উদ্ দৌল্লা ।

বাংলায় দ্বৈতশাসন প্রবর্তন করেন – লর্ড ক্লাইভ । সেই সময় বাংলার শাসক ছিলেন – নায়েব নাজিম রেজা খাঁ ।

লর্ড ক্লাইভের পর বাংলার গভর্নর হন – ভেরেলেস্ট ।

১৭৭০ খ্রিস্টাব্দে এবং বাংলার ১১৭৬ বঙ্গাব্দে ছিয়াত্তরের মন্বন্তর হয় । এই সময় বাংলার নবাব ছিলেন – কার্টিয়ার ।

সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা “আনন্দমঠ” উপন্যাসে ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের বর্ণনা রয়েছে ।

১৭৭৩ খ্রিস্টাব্দে ওয়ারেন হেস্টিংস ‘দস্তক’ প্রথার অবসান ঘটান ।

১৭৬৯ খ্রিস্টাব্দে হায়দার আলী ও ইংরেজদের মধ্যে মাদ্রাজের সন্ধি সংঘটিত হয়েছিল ।

দ্বিতীয় ইঙ্গ – মহীশূর যুদ্ধ ১৭৮৪ খ্রিস্টাব্দে ম্যাঙ্গালোরের সন্ধি মাধ্যমে শেষ হয় ।

তৃতীয় ইঙ্গ – মহীশূর যুদ্ধ ১৭৯২ খ্রিস্টাব্দে শ্রীরঙ্গপত্তমের সন্ধির দ্বারা সমাপ্ত হয় ।

হায়দার আলী ও ইংরেজ সেনাপতি স্যার আয়ারকূটের মধ্যে ১৭৮১ খ্রিস্টাব্দে পের্টৌনোভোর যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল ।

চতুর্থ এবং শেষ ইঙ্গ মহীশূরের যুদ্ধ ১৭৯৯ খ্রিস্টাব্দে সংঘটিত হয় । সেই সময় গভর্নর জেনারেল ছিলেন লর্ড ওয়েলেসলি ।

শেষ ইঙ্গ – মারাঠা যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল ১৮১৭ খ্রিস্টাব্দে । সেই সময় গভর্নর জেনারেল ছিলেন লর্ড হেস্টিংস ।

পুরন্দরের সন্ধি ১৭৭৬ খ্রিস্টাব্দে রঘুনাথ রাও এবং বাংলার ইংরেজ সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় ।

১৮০২ খ্রিস্টাব্দে পেশোয়া দ্বিতীয় বাজীরাও -এর সঙ্গে ইংরেজদের মধ্যে বেসিনের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ।

সলবাই -এর সন্ধি ১৭৮২ খ্রিস্টাব্দে মারাঠা ও ইংরেজদের মধ্যে সংঘটিত হয় ।

অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি প্রয়োগ করেন – লর্ড ওয়েলেসলি । হায়দ্রাবাদের নিজাম সর্বপ্রথম এই নীতি গ্রহণ করেন ১৭৯৮ খ্রিস্টাব্দে ।

১৮০৯ খ্রিস্টাব্দে অমৃতসরের সন্ধি সাক্ষরিত হয় । রঞ্জিত সিংহ এবং ইংরেজদের মধ্যে এই সন্ধি সম্পাদিত হয় ।

রঞ্জিত সিংহ পাঞ্জাব কেশরী নামে পরিচিত ছিলেন । রঞ্জিত সিংহ শিখ মিসলগুলির ঐক্য সাধনের জন্য ‘সর্বশিখবাদ নীতি’ গ্রহণ করেছিলেন ।

লর্ড ডালহৌসী ১৮৪৯ খ্রিস্টাব্দে পাঞ্জাব কে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত করেন ।

১৮১৩ খ্রিস্টাব্দে সনদ আইনের দ্বারা ভারতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির একচেটিয়া ব্যবসা বাণিজ্যের অবসান ঘটানো হয় ।




Tags

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad